কুতুবদিয়ার ইতিহাস লেখক রসিদ পন্ডিতের মতে কৈয়ারবিলের পশ্চিমে সমুদ্রের তীর ঘেষে বড় বড় বালি ডেইল বা স্ত্তপ ছিল। এবং এই স্তপের মধ্যখানে দেখা যেত অনেক ছোট ছোট জলাশয়। এই জরাশয়ের প্রচুর কৈ মাছ পাওয়া যেত বলে ঐ এলাকার নাম কৈয়ার হিসাবে নামকরণ করা হয়।
কৈয়ারবিল ইউনিয়নের সীমা:
কৈয়ারবিল ইউনিয়নের উত্তরে ডিঙ্গা ভাঙ্গা খাল, পূবে পাইলট কাটা খাল পশ্চিমে বঙ্গোপসাগরের দক্ষিণে বড়ঘোপ ইউনিয়ন।
সাধারণ তথ্যঃ
ক) মোট আয়তনঃ ১.৫৮ বর্গকিলোমিটার একর।
২। জনসংখ্যা বিষয়ক তথ্য (মোট হিসেবে)ঃ (সদ্য সমাপ্ত জরীপ)
ক) নারীর সংখ্যাঃ ৯৭৫০ জন
খ) পুরুষের সংখ্যাঃ -১০.১৯৮ জন
৩। শিক্ষা বিষয়ক তথ্যঃ
ক) শিক্ষার হারঃ ৫০%
(খ০ সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় ০৩টি ।
(খ)বেসরকারী প্রা: বিদ্যালয় ০৪টি।
(গ) কিন্ডার গাটের্ন ০১টি।
(ঘ)নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয় ০১টি।
(ঙ) কৈয়ারবিল আইডিয়াল হাই স্কুল ০১টি।
(চ) কমিউনিটি ক্লিনিক ০৩টি।
(ছ) সাইক্লোন সেন্টার ১৫ টি।
ছ) দাখিল ২টি/ ফোরকানিয়া মাদ্রাসার সংখ্যাঃ ১৮টি।
৪। যোগাযোগ ব্যবস্থাঃ
ক) মোট পাকা রাস্তার দৈর্ঘ্যঃ ১৩ কিলোমিটার
খ) ব্রীজের সংখ্যাঃ ০২টি
গ) কালর্ভাট এর সংখ্যাঃ ১৬টি
৫। হাট-বাজারক) বাজারঃ ১টি
৬। ধর্মীয় উপাসনাগারঃ
ক) মোট মসজিদের সংখ্যা ঃ ২০টি
খ) মন্দিরের সংখ্যাঃ ০৬টি
৭। বাঁধঃ
ক) বাধের সংখ্যাঃ ২টি
খ) বাঁধের নামঃ ওয়াবদা বেঁড়িবাধ দৈর্ঘ্য ৬ কিলোমিটার
ক) মোট আশ্রয় কেন্দ্রের সংখ্যাঃ ১০টি৮। প্রাকৃতিক সম্পদঃ
ক) লবণ
খ) মাছ
সুত্রঃ ২০০৯ এর ইউপি কর্তৃক জরীপ।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস